মুজিব শতবর্ষ
- মুজিববর্ষের মেয়াদকাল- ১৭ মার্চ, ২০২০-৩১ মার্চ, ২০২২।
- মুজিববর্ষের ক্ষণগণনা শুরু হয় ১০ জানুয়ারি, ২০২০।
- মুজিববর্ষ ঘোষণা করেন- শেখ হাসিনা (১২ জানুয়ারি, ২০১৯) ।
- মুজিববর্ষের লোগোর ডিজাইনার- সব্যসাচী হাজরা। এটি উন্মোচন করা হয় ১০ জানুয়ারি, ২০২০।
বঙ্গবন্ধুর গ্রন্থ
অসমাপ্ত আত্মজীবনী
- বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনীনির্ভর প্রথম গ্রন্থ-
অসমাপ্ত আত্মজীবনী (The Unfinished Memories)
- বঙ্গবন্ধু গ্রন্থটি লেখেন- ১৯৬৭ সালে।
- গ্রন্থটি প্রকাশিত হয়- ১৮ জুন, ২০১২।
- গ্রন্থটির ইংরেজি অনুবাদক- অধ্যাপক ড. ফকরুল আলম।
- গ্রন্থটিতে স্মৃতিচারণ করা হয়েছে- ১৯২০-১৯৫৫ পর্যন্ত।
- অসমাপ্ত আত্মজীবনী নির্ভর নির্মিত চলচ্চিত্র- চিরঞ্জীব মুজিব।
- চিরঞ্জনীব মুজিব চলচ্চিত্রের পরিচালক- নজরুল ইসলাম।
- গ্রন্থটির নামকরন করেন- শেখ রেহানা।
- গ্রন্থটি অনূদিত হয়েছে- ১৯ টি ভাষায় (সর্বশেষ- ইতালি)।
- মারাঠি ভাষায় অনুদিত গ্রন্থটির নাম- “অপূর্ণ আত্মকথা”।
- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের পাঠ্যসূচীতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে- অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থটি।
- গ্রন্থটির ব্রেইল সংস্করণের মোড়ক উন্মোচন করেন- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (৭ই অক্টোবর, ২০২০)।
- গ্রন্থটির ৬খণ্ডে ব্রেইল সংস্করণ প্রকাশ করে- সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়।
কারাগারের রোজনামচা
- বঙ্গবন্ধুর ২য় আত্মজীবনী নির্ভর গ্রন্থ-
কারাগারের রোজনামচা (Prison Diary)।
- গ্রন্থটিতে স্মৃতিচারণ করা হয়েছে- ১৯৬৬-১৯৬৮ পর্যন্ত।
- গ্রন্থটি প্রকাশিত হয়- ১৭ মার্চ, ২০১৭।
- গ্রন্থটি প্রকাশ করে- বাংলা একাডেমি।
- গ্রন্থটির ইংরেজি অনুবাদক- ড. ফকরুল আলম।
- গ্রন্থটির নাম প্রস্তাব করেন- শেখ রেহানা।
- গ্রন্থটি অনূদিত হয়েছে- ৪টি ভাষায় (ইংরেজি, অসমিয়া, নেপালি ও সর্বশেষ- ফরাসি)।
আমার দেখা নয়াচীন
- শেখ মুজিবুর রহমানের গণচীন ভ্রমনের অভিজ্ঞতা লেখা একটি ডায়েরির পুস্তক রূপ হলো- আমার দেখা নয়াচীন।
- বঙ্গবন্ধুর ৩য় আত্মজীবনী মূলক গ্রন্থ- আমার দেখা নয়া চীন।
- গ্রন্থটি প্রকাশিত হয়- ২ ফেব্রুয়ারি, ২০২০।
- “আমার দেখা নয়াচীন” এর ইংরেজি অনুবাদ গ্রন্থের
নাম- NEW CHINA 1952.
- গ্রন্থটির সম্পাদক- অধ্যাপক শামসুজ্জামান খান।
- গ্রন্থটির ভূমিকা লিখেছেন- শেখ হাসিনা।
- গ্রন্থটি রচিত হয় বঙ্গবন্ধু কারাগারে থাকা অবস্থায়- ১৯৫৪ সালে।
- গ্রন্থটির ইংরেজি অনুবাদক- ড. ফকরুল আলম।
- গ্রন্থটির প্রচ্ছদে ব্যবহৃত হয়েছে- পাবলো পিকাসোর বিখ্যাত “শান্তির কপোত” চিত্রশিল্প।
- বঙ্গবন্ধু চীনের “পিস কনফারেন্স অব দি এশিয়ান অ্যান্ড প্যাসিফিক রিজিওনস” সম্মেলনে পূর্ব
- পাকিস্তানের প্রতিনিধি হয়ে গিয়েছিলেন- ১৯৫২ সালের ২-১২ অক্টোবর।
- বঙ্গবন্ধুর সাথে ১৯৫২ সালে চীন ভ্রমণ করেছিলেন- তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া, আতাউর রহমান খান।
- আমার কিছু কথা
* বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রচিত- ৪র্থ গ্রন্থ।
* গ্রন্থটি মুক্তিযুদ্ধের
উপর লিখিত।
* বইটি প্রকাশিত হয়- ইতিহাস প্রকাশনী থেকে।
* গ্রন্থটি প্রকাশিত হয়- ২০২০
সালে।
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্মগ্রহণ করেন- ১৭ মার্চ, ১৯২০।
- শেখ মুজিবের জন্মস্থান- টুঙ্গিপাড়া, গোপালগঞ্জ।
- বঙ্গবন্ধুর জন্মস্থান অবস্থিত- বাইগার নদীর তীরে।
- বঙ্গবন্ধুর ডাক নাম- খোকা।
- বঙ্গবন্ধুর পিতা- শেখ লুৎফর রহমান ও মাতা- সায়েরা খাতুন।
- বঙ্গবন্ধুর স্ত্রীর নাম- বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব।
- বঙ্গবন্ধুর স্ত্রীর ডাক নাম- রেণু।
- বঙ্গবন্ধুর প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন- গিমাডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে।
- বঙ্গবন্ধু বিএ ডিগ্রী লাভ করেন- কলকাতা ইসলামিয়া কলেজে।
- বঙ্গবন্ধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তি হন- ১৯৪৭ সালে।
- বঙ্গবন্ধু প্রথম জেলে যান- ১৯৩৮ সালে।
- বঙ্গবন্ধু রাজনীতিতে যোগদান করেন- ১৯৪৪ সালে কুষ্টিয়ায় অনুষ্ঠিত নিখিল বঙ্গ মুসলিম ছাত্রলীগের সম্মেলনে।
- বঙ্গবন্ধু ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারীদের আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করায় ঢাবি থেকে বহিস্কৃত হন- ১৯৪৯ সালে।
- বঙ্গবন্ধুর প্রিয় খেলা ফুটবল। তিনি ঢাকা ওয়ান্ডার্সের অধিনায়ক ছিলেন।
- বঙ্গবন্ধু ইসলামিয়া কলেজে পড়ার সময়ে থাকতেন- কলকাতার বেকার হোস্টেলের ২৪নং কক্ষে।
- পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা লাভ করে- ২৩ জুন, ১৯৪৯।
- বঙ্গবন্ধু ছিলেন পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামীলীগের- যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (২৯ বছর বয়সে)।
- বঙ্গবন্ধু মুসলিম ছাত্রলীগ গঠন করেন- ৪ জানুয়ারি, ১৯৪৮।
- ১৯৫৪ সালে বঙ্গবন্ধু যুক্তফ্রন্ট সরকারের যে মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান- কৃষি, সমবায় ও পল্লী উন্নয়ন।
- বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন- ১৯৬৬ সালে।
- আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার মোট আসামী ছিল- ৩৫ জন।
- আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের করা হয়- ৩ জানুয়ারি, ১৯৬৮।
- আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার নাম- “রাষ্ট্রদ্রোহিতা বনাম শেখ মুজিব ও অন্যান্য”।
- আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করা হয়- ২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯।
- শেখ মুজিবকে বঙ্গবন্ধু উপাধি দেওয়া হয়- ২৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯।
- শেখ মুজিবকে বঙ্গবন্ধু উপাধি প্রদান করেন- তৎকালীন ডাকসু ভিপি তোফায়েল আহমেদ।
- বঙ্গবন্ধুকে জাতির জনক উপাধি দেওয়া হয়- ৩ মার্চ, ১৯৭১।
- বঙ্গবন্ধুকে জাতির জনক উপাধি দেন- আ স ম আব্দুর রব।
- মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক ছিলেন- শেখ মুজিব।
- পাকিস্তান সরকার বঙ্গবন্ধুকে মুক্তি দেয়- ৮ জানুয়ারি, ১৯৭২।
- ১৫ আগষ্ট মোট নিহত হন- ১৭ জন।
- বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানে বন্দী ছিলেন- মিয়ানওয়ালি কারাগারে।
- বঙ্গবন্ধু স্বাধীন বাংলাদেশে আসেন- ১০ জানুয়ারি, ১৯৭২ (স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস)।
- বঙ্গবন্ধু প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন- ১২ জানুয়ারি, ১৯৭২।
- বঙ্গবন্ধু সংসদীয় পদ্ধতির সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন করেন- ১১ জানুয়ারি, ১৯৭২।
- বঙ্গবন্ধু জুলি ও কুরি পদক পান- ১০ অক্টোবর, ১৯৭২। (গ্রহণ করেন- ২৩ মে, ১৯৭৩)
- বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তারে পরিচালিত অভিযানের নাম- অপারেশন বিগ বার্ড।
- বঙ্গবন্ধু ৬ দফা উত্থাপন করেন- ৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৬ (লাহোরে)।
- বঙ্গবন্ধু জাদুঘর- ধানমণ্ডির ৩২ নম্বরে।
- বঙ্গবন্ধুকে “Poet
of Politics” উপাধি প্রদান
করে- মার্কিন সাময়িকী নিউজউইক (৭ মার্চের ভাষণ এর জন্য)।
- বঙ্গবন্ধুর দেহে গুলি লাগে- ১৮ টি।
- বঙ্গবন্ধু সপরিবারে শহীদ হন- ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫।
- বঙ্গবন্ধুর ছেলে মেয়ে- ৫ জন।
১। শেখ হাসিনা। (২৮/৯/১৯৪৭-বর্তমান)
২। শেখ কামাল। (০৫/০৮/১৯৪৯-১৫/০৮/১৯৭৫)
৩। শেখ জামাল। (২৮/০৪/১৯৫৪-১৫/০৮/১৯৭৫)
৪। শেখ রেহানা। (১৩/৯/১৯৫৭-বর্তমান)
৫। শেখ রাসেল। (১৮/১০/১৯৬৪-১৫/০৮/১৯৭৫)
বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশের অভ্যুদয়
নিয়ে প্রথম পূর্ণাঙ্গ এনসাইক্লোপিডিয়া- মুজিবপিডিয়া।
৭ই মার্চের ভাষণ
- বঙ্গবন্ধু ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চের ভাষণ প্রদান করেন- ঐতিহাসিক রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান)।
- ভাষনটি শুরু হয়- বিকাল ৩.২০ মিনিটে।
- ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ ছিল- রবিবার।
- ভাষণটি রেকর্ড করেন- এ এইচ খন্দকার।
- ভাষণটি চিত্রগ্রাহক- আবুল খায়ের এমএনএ।
- ভাষণটি ছিল ২৩ মিনিটের। কিন্তু রেকর্ড করা হয় প্রায় ১৮/১৯ মিনিট।
- ভাষণের শব্দসংখ্যা ১১১০৮টি।
- ভাষণটি অনূদিত হয়- ১৭টি ভাষায় (সর্বশেষ- ভিয়েতনাম) ও দেশের ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর ২২টি ভাষায়।
- মাহাতো নৃতাত্ত্বিক জাতিগোষ্ঠীর কুড়মালি ভাষায় অনুবাদ করা হয় যা নৃত্তাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর ভাষায় ১ম অনুবাদ।
- ভাষণটি UNESCO কর্তৃক স্বীকৃতি প্রদানের জন্য সরকারের
পক্ষে আবেদন করেন রাষ্ট্রদূত শহীদুল ইসলাম (ফ্রান্স) ও মফিদুল হক (মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর
এর ট্রাস্টি)।
- UNESCO এর ৪২৭টি প্রামাণ্য ঐতিহ্যের মধ্যে একমাত্র
ও প্রথম অলিখিত ভাষণ- ৭ই মার্চের ভাষণ।
- ৭ই মার্চের ভাষণটি স্বীকৃতি দেওয়ার সময় UNESCO এর তৎকালীন মহাপরিচালক ছিলেন- ইরনা বোকোভা।
- ইউনেস্কো ৭ই মার্চের ভাষণটিকে ‘বিশ্ব ঐতিহাসিক প্রামাণ্য দলিল’ বা ‘ওয়ার্ল্ড ডকুমেন্টারি হেরিটেজ’ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়- ৩০ অক্টোবর, ২০১৭।
- ৭ই মার্চের ভাষণটি স্থান পেয়েছে জ্যাকব এফ
ফিল্ড রচিত- Ò We
shall fight on the beaches: The Speeches that inspired history Ó
গ্রন্থে। বইটির ২০১ নং পৃষ্ঠায় “The Struggle this time is the
Struggle for Independence" শিরোনামে ভাষণটি স্থান পেয়েছে।
- বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণটি স্বাধীন বাংলা বেতারকেন্দ্র থেকে প্রচারিত হতো ‘বজ্রকণ্ঠ’ নামে।
- ৭ই মার্চের ভাষণটি যে বিদেশি ভাষায় প্রথম অনূদিত হয়- জাপানি।
- ৭ই মার্চের ভাষণের ওপর ভিত্তি করে নির্মিত প্রামাণ্য চলচ্চিত্র- দ্য স্পিচ।
- ‘দ্য স্পিচ’ প্রামাণ্য চলচ্চিত্রের পরিচালক- ফখরুল আরেফিন।
- সংবিধানের ১৫তম সংশোধনীর মাধ্যমে ৩০ জুন, ২০১১ সালে ৭ই মার্চের ভাষণকে সংবিধানের ৫ম তফসিলে যুক্ত করা হয়।
- ৭ই মার্চের ভাষণটি অন্তর্ভুক্ত করা হয় শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যসূচীতে।
বঙ্গবন্ধুর সর্ববৃহৎ ভাস্কর্য-বজ্রকণ্ঠ
- বঙ্গবন্ধুর সর্ববৃহৎ ভাস্কর্য স্থাপিত হয়েছে- হালিশহর, চট্টগ্রাম।
- ভাস্কর্যের উর্চ্চতা- ২২ ফুট।
- ভাস্কর- মোহাম্মদ আতিকুল ইসলাম।
দেশের ইতিহাসে প্রথম ও একমাত্র “তর্জনী ভাস্কর্য”-
মুক্তির ডাক (Call for Redemption)
- ভাস্কর্যের উচ্চতা- ৪১ ফুট।
- ভাস্কর- অলি মাহমুদ বিশ্বাস।
- ভাস্কর্যটি স্থাপিত হয়েছে- নরসিংদী।
- পৃথিবীর ইতিহাসে হাত নিয়ে যত শিল্পকর্ম হয়েছে উচ্চতার দিক দিয়ে এটি তিনটির একটি।
- শুধুমাত্র একটি তর্জনীকে প্রতিপাদ্য করে নির্মান করা ভাস্কর্যের মধ্যে এটি সবচেয়ে উঁচু।
- বঙ্গবন্ধু দ্বীপ
- বঙ্গবন্ধু দ্বীপের সন্ধান পাওয়া গেছে বঙ্গোপসাগরে।
- দ্বীপটির আয়তন- ৭.৮৪ বর্গ কি.মি.।
- সুন্দরবনের হীরণ পয়েন্ট থেকে দ্বীপটির দূরত্ব- ১৫ কি. মি.।
গান্ধী শান্তি পুরস্কারে ভূষিত বঙ্গবন্ধু
- ২০২০ সালের গান্ধী শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
- গান্ধী শান্তি পুরস্কার প্রথম দেওয়া হয়- ১৯৯৫ সালে।
- বঙ্গবন্ধু ছাড়াও এ পুরস্কারে ভূষিত জুলিয়াস নায়ার, ম্যান্ডেলা, আর্চবিশপ ডেসমন্ড টুটু, রামকৃষ্ণ মিশন ও গ্রামীন ব্যাংক।
- মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় মিত্রবাহিনীর শহিদদের স্মরণে স্মৃতিসৌধ উদ্বোধন করা হয়- আশুগঞ্জ।
- বর্তমানে ৪টি সীমান্ত হাট চালু রয়েছে। মোট সীমান্ত হাটের সংখ্যা- ৭টি।
- বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী দিবস- ৬ ডিসেম্বর।
- মেহেরপুরের মুজিবনগর থেকে ভারতের কলকাতা পর্যন্ত সড়কের নামকরণ করা হয়- স্বাধীনতা সড়ক
- স্বাধীনতা সড়কের দৈর্ঘ্য ১৫ কি. মি. (প্রায়)।